SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Google Account

পঞ্চম শ্রেণি (ইবতেদায়ী) - বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় - NCTB BOOK
Please, contribute to add content into আমাদের অর্থনীতি : কৃষি ও শিল্প.
Content

বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ কৃষিকাজের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে। বর্তমানে দেশের চাহিদা পূরণ করেও বিদেশে কৃষিপণ্য রপ্তানি করা হচ্ছে। চাষাবাদের জন্য এদেশের মাটি খুব উপযোগী কারণ বাংলাদেশ একটি উর্বর ব-দ্বীপ অঞ্চল। মোট জাতীয় অর্থনীতির শতকরা প্রায় ২০ ভাগ আসে কৃষি থেকে। এই পাঠে আমরা তিনটি প্রধান খাদ্যশস্য সম্পর্কে জানব : ধান, গম এবং ডাল ।

ধান

ভাত বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাদ্য। তাই ধান আমাদের প্রধান ফসল। বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলের জলবায়ু ও ভূমি ধান চাষের উপযোগী। বাংলাদেশে প্রধানত আউশ, আমন ও বোরো এই তিন ধরনের ধান চাষ হয় ।

ধানখেত

গম

বাংলাদেশের উত্তর ও পশ্চিম অঞ্চলে গম উৎপাদন বেশি হয়। শীতকালে গমের চাষ করা হয়। বাংলাদেশে গমের আটায় তৈরি বিভিন্ন খাবারের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। ফলে গম চাষের প্রসার ঘটছে।

গমখেত

ডাল

ডাল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৃষিপণ্য। বিভিন্ন ধরনের ভাল আছে যেমন ছোলা, মসুর, মটর, মুগ, মাসকলাই, অড়হর ইত্যাদি। বাংলাদেশের উত্তর ও পশ্চিম অঞ্চলে ডালের চাষ বেশি হয়। তবে দেশের চাহিদা পুরণের জন্য বিদেশ থেকে ডাল আমদানি করতে হয়।

ডাল

 

ক. এসো বলি

অর্থনীতি শব্দের অর্থ কী তা শিক্ষকের সহায়তায় আলোচনা কর । 

কৃষিজাত দ্রব্য সম্পর্কে যা জানো তা শ্রেণিতে আলোচনা কর : 

• তুমি কোন কোন ফসল উৎপন্ন হতে দেখেছ? 

• ফসল কোথায় বিক্রি করা হয়? 

• কৃষিঙ্গাত কোন খাবার খেতে ভূমি পছন্দ কর?

 

খ. এসো লিখি

পাশের পৃষ্ঠা থেকে তথ্য নিয়ে নিচের ছকে লেখ।

 ধানগমডাল
আমরা কীভাবে এটি খাই   
এটি কোথায় উৎপন্ন হয়   

 

গ. আরও কিছু করি

নিচের ছকে কয়েকটি শস্যের উৎপাদন ও আমদানির পরিমাণ (মিলিয়ন টন) দেওয়া আছে। হুকটি ভালোভাবে লক্ষ কর ও নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।

• কোন শস্যটি আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি উৎপন্ন হয়?

• কোন শস্যটি সবচেয়ে বেশি আমদানি করা হয়?

 ধানগমডাল
উৎপাদন   
আমদানি   

 

ঘ.  যাচাই করি

সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন দাও।

আমাদের প্রধান খাদ্যশস্য কোনটি?

ক. ধান              খ. গম              গ. ডাল             ঘ. ভুটা

Content added By

আলু

আলু একটি প্রয়োজনীয় খাদ্য। আমাদের দেশের উর্বর দোআঁশ ও বেলে মাটি আলু চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। এখানে গোল আলু ও মিষ্টি আলুর চাষ বেশি হয়। দেশের চাহিদা মেটানোর পর উদ্বৃত্ত আলু বিদেশে রপ্তানি করা হয়।

আলু

 

তৈলবীজ

আমরা তৈল দিয়ে অনেক খাবার রান্না করি। সরিষা, বাদাম বা তিসির বীজ পেষণ করে আমরা তৈল পেয়ে থাকি। তবে চাহিদা পূরণের জন্য আমাদের বিদেশ থেকে তৈল আমদানি করতে হয়।

সড়িষার খেত

 

মসলা

খাবারকে সুস্বাদু করতে আমরা খাবারে বিভিন্ন ধরনের মসলা ব্যবহার করি। আমরা পেঁয়াজ, রসুন, আদা, মরিচ ইত্যাদি উৎপাদন করি। দেশে যে পরিমাণ মসলা উৎপন্ন হয়, তাতে দেশের মসলার চাহিদা অনেকখানি পুরণ হয়। তবে ঘাটতি মেটাতে কিছু পরিমাণ মসলা আমদানি করতে হয়।

মসলা

 

ক.এসো বলি

নিচের উপাদানগুলো কীভাবে ফসলের চাষকে প্রভাবিত করে তা শিক্ষকের সহায়তায় আলোচনা কর : 

• আবহাওয়া ও জলবায়ু

• মাটি

• ভোক্তার চাহিদা

খ. এসো লিখি

নিচের ছকের তথ্য পূরণ কর ।

 আলুতৈলবীজ
উদ্ভিদের কোন অংশটি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়?  
রান্নায় এটা কীভাবে ব্যবহার করা হয়?  

 

গ. আরও কিছু করি

নিচের ছকটি ব্যাখ্যা কর ।

 আলুতৈল
উৎপাদন (মিলিয়ন টন)০.৫
রপ্তানি/ আমদানিরপ্তানিআমদানি

 

ঘ. যাচাই করি

বাক্যটি সম্পূর্ণ কর :

এই অধ্যায়ে আমরা ৬টি কৃষি পণ্য সম্পর্কে জেনেছি, এগুলোর মধ্যে যেগুলো আমরা বাড়িতে খাওয়ার জন্য উৎপাদন করি, সেগুলো হলো ............…………………………………………………………………………………………….।

Content added By

যেসব কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করা হয়, সেগুলোকে অর্থকরী ফসল বলে।

পাট

পাট হলো আমাদের প্রধান অর্থকরী ফসল। বিশ্বে ভারতের পরে বাংলাদেশেই সবচেয়ে বেশি পাট উৎপন্ন হয়। বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, কুমিল্লা, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর ও নওগাঁ জেলায় বেশি পাট উৎপন্ন হয়। পাটকে 'সোনালী আঁশ বলা হয়।

পাটখেত

পাট দিয়ে রশি ও চটের থলে বা বস্তা তৈরি হয়। পাট রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। আমাদের জলবায়ু পাট চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী।

চা

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের সিলেট ও চট্টগ্রামে চা বেশি উৎপন্ন হয়। তবে বর্তমানে দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলাতেও চা চাষ হচ্ছে। 

চা বাগান

বাংলাদেশের চায়ের বিশেষ সুনাম থাকার বিদেশে এর চাহিদা রয়েছে। চা রপ্তানি করে বাংলাদেশ অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।

তামাক

বাংলাদেশের অনেক অঞ্চলে তামাক চাষ হয়। তবে রংপুর জেলায় ভাষাকের চাষ বেশি হয়। সিগারেট ও বিড়ি তৈরিতে তামাক ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে উৎপন্ন তামাকের বেশির ভাগ রপ্তানি করা হয়। তামাক মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, তাই তামাক চাষকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের অন্যান্য অর্থকরী ফসলের মধ্যে তুলা, ব্রেশম, সুপারি ও রাবার উল্লেখযোগ্য।

 

ক. এসো বলি

মানুষ তাদের দৈনন্দিন জীবনে অর্থকরী ফসनজাত বিভিন্ন পণ্য কীভাবে ব্যবহার করে ভা শিক্ষকের সহায়তায় আলোচনা কর:

• পাট

• চা

 

খ. এসো লিখি

পাশের পৃষ্ঠা থেকে তথ্য নিয়ে নিচের ছকটি পুরণ কর।

 পাটচা
কী কাজে ব্যবহার হয়  
কোথায় উৎপন্ন হয়  

 

গ. আরও কিছু করি

মাছ আমাদের দেশের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পণ্য। এদেশের মোট কৃষিজ আরের প্রায় ২৩% আর হয় যাছ থেকে। এদেশের রপ্তানিকৃত মাছের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো হিমায়িত চিংড়ি এবং হিমায়িত অন্যান্য মাছ।

বাংলাদেশে কোথায় কোথায় মাছ চাষ হয়?

 

ঘ. যাচাই করি

বাক্যটি সম্পূর্ণ কর :

আমরা কৃষিপণ্য রপ্তানি করি কারণ…………………………………………………………………………………………………….।

Content added By

বস্ত্র শিল্প

বস্ত্র শিল্প বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর জেলাতে অধিকাংশ বস্ত্রকল রয়েছে। এছাড়াও এদেশের তাঁত শিল্পে উন্নতমানের সুতি, সিল্ক ও জামদানি শাড়ি তৈরি হচ্ছে। 

তাঁত

একসময়ে এদেশে তৈরি মসলিন কাপড় জগৎ বিখ্যাত ছিল। এদেশে বস্ত্রের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। দেশের বস্ত্র শিল্পগুলো দেশের চাহিদা সম্পূর্ণ যেটাতে পারে না। এজন্য বিদেশ থেকে বস্ত্র আমদানি করতে হয়।

পোশাক শিল্প

বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প হলো পোশাক শিল্প। বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের সিংহ ভাগ আসে তৈরি পোশাক রপ্তানি করার মাধ্যমে। বাংলাদেশের পোশাক কারখানায় লক্ষ লক্ষ নারী ও পুরুষ কাজ করে। 

পোশাক কারখানা

তাদের তৈরি পোশাক বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রতিবছর অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। এছাড়াও চামড়াজাত দ্রব্য যেমন জুতা, বেল্ট, ব্যাগ ইত্যাদি এদেশ থেকে রপ্তানি করা হয়।

পাট শিল্প

কাঁচামাল হিসাবে আমরা যেমন পাট রপ্তানি করি, তেমনি পাটজাত পণ্যও রপ্তানি করি। পাট কলগুলো প্রধানত নারায়ণগঞ্জ, চাঁদপুর, খুলনার দৌলতপুরসহ নদী তীরবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে এসব অঞ্চলের পরিবহন সুবিধা।

কাঁচামাল হিসেবে পাট

আমরা পাট দিয়ে ব্যাগ, কার্পেট এমনকি বস্ত্রও তৈরি করি। এসব পণ্য দেশের চাহিদা মিটিয়ে, বিদেশেও রপ্তানি করা হয়।

 

ক. এসো বলি

আমাদের আমদানি করা ৪টি এবং রপ্তানি করা ৪টি পণ্য সম্পর্কে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর শিক্ষকের সহায়তার আলোচনা কর।

আমদানিরপ্তানি
বুনন ভুলাছেলেদের পোশাক
পেট্রোলিয়ামটি-শার্ট
কাঁচামাল হিসেবে ফুলাসোয়েটার
পাম তেলমেয়েদের পোশাক

• উপরের কোন উপাদানগুলো পোশাক শিল্পের অংশ? 

• উপরে বর্ণিত পোশাক শিল্পের কোন উপাদানগুলো আমদানি করা হয়। 

• কোন পোশাকগুলো রপ্তানি হয়? 

• আমরা এখনও তুলা আমদানি করি কেন?

 

খ. এসো লিখি

মনে কর, কৃষি মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিল যে, দেশের সত্তর হাজার হেক্টর ভাষাক খেতাকে ভুলা খেতে পরিণত করবে। তামাক চাষের চেয়ে তুলা চাষ কেন গুরুত্বপূর্ণ তা বর্ণনা করে কৃষকদের উদ্দেশে কিছু লেখ।

 

গ. আরও কিছু করি

উপরের ছকটি থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে পোশাক কর্মীদের অবদান সম্পর্কে তথ্য খুঁজে বের কর।

 

ঘ. যাচাই করি

এদেশে কোথায় কোন কৃষিপণ্য উৎপন্ন হয় তা মিলকরণের মাধ্যমে দেখাও :

ক. গম

খ. চা

গ. পাট

ঘ. তামাক

সিলেট ও চট্রগ্রাম

রংপুর

বাংলাদেশের উত্তর ও পশ্চিম অঞ্চল

ময়মনসিংহ

Content added By

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বৃহৎশিল্প ও কুটির শিল্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বাংলাদেশের কিছু কিছু কারখানায় বিপুল পরিমাণে পণ্য উৎপন্ন হয়। আবার কিছু কিছু কারখানা রয়েছে যেখানে ফল পরিমাণে স্থানীয়ভাবে পণ্য উৎপন্ন হয়।

বৃহৎ শিল্প

বাংলাদেশে যে সকল বৃহৎশিল্প রয়েছে তার মধ্যে সার, সিমেন্ট, ঔষধ, কাগজ, চিনি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশের ফেঞ্চুগঞ্জ, ঘোড়াশাল, আশুগঞ্জ, চট্টগ্রাম, তারাকান্দি প্রভৃতি স্থানে সার কারখানা আছে, তবুও বিদেশ থেকে আমাদের সার আমদানি করতে হয়। আমাদের নির্মাণ শিল্পের জন্য সিমেন্ট দরকার হয় যা আমাদের দেশের বিভিন্ন সিমেন্ট কারখানাগুলোতে উৎপন্ন হয়।

উন্নতমানের ওষুধ তৈরির জন্য ঔষুধ কারখানা আছে।

ফাগজ কলগুলোতে গাছের গুড়ি থেকে কাগজ তৈরি করা হয়। তিনটি সরকারি কাগজ কল রয়েছে চন্দ্রঘোনা, খুলনা এবং পাকশিতে। এছাড়াও বেসরকারিভাবে বেশ কিছু কাগজকল স্থাপিত হয়েছে যা দেশের চাহিদার অনেকাংশ পূরণ করে। তবে কিছু পরিমাণ কাগজ আমাদের বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়।

আমাদের চিনিকলগুলোতে চিনি উৎপাদন ও পরিশোধন করা হয়। এদেশে সরকারি চিনি কল ছাড়াও বেশ কিছু বেসরকারি চিনিকল রয়েছে। তবে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ চিনি আমদানি করতে হয়।

কুটির শিল্প

যখন কোনো পণ্য ক্ষুদ্র পরিসরে বাড়ি-ঘরে অল্প পরিমাণে তৈরি করা হয় তখন তাকে কুটির শিল্প বলে। বাংলাদেশের সুন্দরবন, চট্টগ্রাম এবং সিলেটের বনাঞ্চলে কাঠ পাওয়া যায়। এই কাঠ দিয়ে বাড়িঘর এবং আসবাবপত্র তৈরি হয়, যেমন: খাট, টেবিল, চেয়ার, বেঞ্চ, আলমারি ইত্যাদি। গৃহস্থালির নানা কাজে কালার তৈরি জিনিস ব্যবহার করা হয়। 

কুটির শিল্প

জামালপুর জেলার ইসলামপুর, টাঙ্গাইল জেলার কাগমারি এবং ঢাকা জেলার ধামরাই কাঁসা শিল্পের জন্য বিখ্যাত। আমরা মাটি দিয়ে মাটির পাত্র এবং পোড়ামাটির নানা জিনিস তৈরি করি, যেমন হাঁড়ি-পাতিল, থালা, ফুলদানি, টালি ইত্যাদি।

 

ক. এসো বলি

শিক্ষকের সহায়তার আলোচনা কর : 

• তুমি বাংলাদেশে কোন কোন শিল্প কারখানা দেখেছ? 

• তুমি কি দেখেছ এই কারখানাগুলো থেকে কী তৈরি হয়। 

• শিল্প কারখানাগুলো কত বড়? 

• শিল্প কারখানার ভবনগুলো কী ধরনের?

খ. এসো লিখি

বাংলাদেশের পোশাক শিল্প বা বৃহৎ শিল্প বা কুটির শিল্প থেকে যে কোনো একটি শিল্প বেছে নাও। এই শিল্পে কোন কোন কাঁচামাল ব্যবহার করা হয় বর্ণনা কর। কাজটি জোড়ায় কর।

 

গ. আরও কিছু করি

যে কোনো একটি প্রসিদ্ধ শিল্প সম্পর্কে আরও তথ্য খুঁজে বের কর। 

• কোম্পানিটির নাম কী? 

• শিল্পটির কারখানা কোথায়? 

• সেখানে কী তৈরি 

• কারখানাটি কত বড়?

 

ঘ. যাচাই করি

নিচের শিল্প কারখানাগুলো সঠিক কলামে লেখ।

কাঁসা        সিমেন্ট        কাগজ       মাটির পাত্র         সার

বৃহৎ শিল্পকুটির শিল্প
  
  
  
  

 

Content added || updated By